আপনারা জানেন, ইতোমধ্যে নগরের একাধিক এলাকায় সৌন্দয্যবর্ধনের কাজ শেষ হয়েছে। যা এখন দৃশ্যমান। ধীরে ধীরে পুরো নগর সৌন্দয্যবর্ধনের আওতায় আনা হবে। এজন্য পুরোদমে ডোর-টু-ডোর ময়লা অপসারণ কার্যক্রম শুরু করেছি এবং জনগণ তার সুফল পাচ্ছে। মানুষ সচেতন হলে উন্নয়নের সুফল আরও বেশি মিলতো বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
শুক্রবার (২৪ মে) চসিক মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সম্মানে আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন। আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, ২৫ জুলাই মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার চার বছর পূর্ণ হবে। এ চার বছর ক্লিন অ্যান্ড গ্রিন সিটি স্লোগানকে ধারণ করে চেষ্টা করেছি আবজর্নামুক্ত ও সুন্দর নগরী হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তুলতে।
সেবা সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের আহ্বান জানিয়ে মেয়র নাছির আরো বলেন, একদিকে সিটি করপোরেশন রাস্তা কারপেটিং করছে, অন্যদিকে আরেক সংস্থা সেই রাস্তা কাটছে। প্রয়োজনে রাস্তা কাটা হচ্ছে। তবে সমন্বয় করে কাজ করলে এ সমস্যা তৈরি হতো না। এজন্য সমন্বয় থাকা জরুরি। এতে অতিরিক্ত খরচের পাশাপাশি জনগনও ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতো।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সামশুদ্দোহা, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি আলী আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি নাজিম উদ্দিন শ্যামল, সাধারণ সম্পাদক হাসান ফেরদৌস, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কলিম সরওয়ার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শুকলাল দাশ, পূর্বকোণের প্রধান প্রতিবেদক নওশের আলী খান, আজাদীর প্রধান প্রতিবেদক হাসান আকবরসহ সিনিয়র সাংবাকিদকরা।