সাকিব যে আইসিসির কাছ থেকে শাস্তি পেতে যাচ্ছে এ ব্যাপারে আগেই জানতো বিসিবি। বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও সাকিব আল হাসানের মধ্যে এ ব্যাপারে একাধিক মিটিংও হয়েছে।
জানা যায়, খেলোয়াড়দের আন্দোলনের কিছুদিন আগে দুবাইয়ে আইসিসির একটি বোর্ড মিটিং হয় সে মিটিংয়েই বিসিবি সভাপতি ও সিইওকে সাকিবের ফিক্সিং-এর প্রস্তাব গোপনের বিষয়ে প্রমাণ পাওয়ার তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়।
আইসিসির অ্যান্টিকরাপশন অ্যান্ড সিকিউরিটি ইউনিট- আকসু গত দুই বছর ধরেই এ নিয়ে তদন্ত করছে৷ তবে এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার পরই কেবল তা জানানো হয়েছে বিসিবিকে।
ভারত সফর, ক্রিকেটারদের ধর্মঘট, বিসিবি সভাপতির নানা বক্তব্য এবং এর পরপরই সাকিবের শাস্তির বিষয়টির টাইমিং নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্রিকেটপ্রেমীরাও নানা প্রশ্ন তুলছেন।
অনেকে এমন ধারণাও প্রকাশ করছেন, হয়তো আন্দোলনে যাওয়ার শাস্তি হিসেবেই এমন ফল ভোগ করতে হচ্ছে সাকিবকে। কিন্তু ক্রিকেটারদের ধর্মঘটের সাথে এ বিষয়ের কোন সম্পৃক্ততা নেই। কারণ আকসু সম্পূর্ণ আলাদা প্রতিষ্ঠান। এর উপর প্রভাব খাটানোর সুযোগ বিসিবি কেন কোন বোর্ডেরই নেই।