ঘূর্ণিঝড় 'মিধিলি'

চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে ৬ নম্বর, পায়রা-মোংলায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত


নিউজপেজ ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ ২:০৭ : অপরাহ্ণ

পছন্দ উপকূল আরও কাছের কাছে আসা বঙ্গ পোসাগরে সষ্ট ঘপূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’। সকাল ৯ থেকে সবশেষ পরিস্থিতি বার্তায় বলা হয়েছে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ২৬৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ২৭০ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিম অবস্থান করছে মিধিলি।

দেশ চার সমুদ্র বন্দরে পায়রা ও মোংলা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত এবং কলকাতা ওক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখা হয়েছে। পরিবর্তন ঘর্ণিঝড় সংক্রান্ত পরিস্থিতির ৯ নম্বর বিশেষ উল্লেখ মনের অবস্থা অধিদফতর।

উত্তরে বলা হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গপোসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’ উত্তর-উত্তর পূর্বে একই এলাকায় (২০.৩০ উত্তর অক্ষ এবং ৮৮.৬০ পূর্ব দ্রাঘিম অংশ) অবস্থান করছে।

এটি আজ (১৭ নভেম্বর) সকাল ৯ শহর বন্দর থেকে ৪১৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৯৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিম, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ২৬৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ২৭০ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিম অবস্থান করছি। এটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে আজ সন্ধ্যা নাগাদ খেপুপাড়ার কাছে মোংলা-পায়রা উপকূলজো করতে পারে।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা লক্ষ্মীপুর, ফেনী, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরের দ্বীপ ও চরটি আধিকারিকদের চেয়ে ৩-৫ ফুট বায়ু তাড়িত জলোচ্ছ্বা প্রবীণ হতে পারে। ফলে পায় ও মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত এবং শহর ওক্সবাজারকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আরও, ঘূর্ণিঝড়ের ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও ​​সিলেট এশিয়া থেকে বহুদূর ফেলতে পারে। তাই উত্তর বঙ্গপোসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরতকে নির্দেশ না দেওয়া ও ট্রলার শেখে শান্তিতে বলা হয়েছে।

ঘর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ ঘণ্টার মধ্যে বাতাসের একটি পরের ৬২ বার অনুরোধ, যা দমকা ঝোড়ো হাওয়ায় জোরে ৮৮ বার পর্যালোচনা করুন। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তরাল।

ওদিকে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দেশের সব জায়গায় ভোর থেকে টানা গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। রাত ঢাকা বৃষ্টি হচ্ছে। শান্তিতে শান্তি প্রকাশও উত্তর কর্মমুখী মানুষকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যবর্তী সময়ে সাপ্তাহিক কর্মীরা উপস্থিত হয়েছে। স্বপ্ন জনজীবন দুর্ভোগ প্রকাশ করা।

এসএস/এমএফ

Print Friendly, PDF & Email

আরো সংবাদ